অকাল বৃষ্টি। ব্যাপক ক্ষতির মুখে বাংলার কৃষক : ১
গত ৪ দিনের ঝড়-বৃষ্টি ও শিলাবৃষ্টিতে চাষের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে
উত্তর ২৪পরগনা জেলাতেও। জেলা কৃষি দপ্তর সূত্রে বৃহস্পতিবার জানা গেছে, ৪
দিনে জেলায় মোট বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ১১৫ মিলিমিটার। আচমকা এই ঝড় বৃষ্টিতে
ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে বেশ কয়েকটি
আরও পড়ুন : অকাল বৃষ্টি। ব্যাপক ক্ষতির মুখে বাংলার কৃষক : ২
ব্লকে। তবে বৃষ্টিতে সবজি চাষিদের ক্ষতি হলেও বোরো চাষিদের পক্ষে অনেকটা ভাল বলেই দাবি কৃষি দপ্তরের। জেলা কৃষি দপ্তর থেকে বিভিন্ন ব্লক আধিকারিকদের কাছে ক্ষতির পরিসংখ্যান চেয়ে পাঠানো হয়েছে। সবজির মধ্যে পটল, মসুরডাল, সরষে, লঙ্কা, বেগুন, কলাই চাষে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।
আরও পড়ুন : অকাল বৃষ্টি। ব্যাপক ক্ষতির মুখে বাংলার কৃষক : ২
ব্লকে। তবে বৃষ্টিতে সবজি চাষিদের ক্ষতি হলেও বোরো চাষিদের পক্ষে অনেকটা ভাল বলেই দাবি কৃষি দপ্তরের। জেলা কৃষি দপ্তর থেকে বিভিন্ন ব্লক আধিকারিকদের কাছে ক্ষতির পরিসংখ্যান চেয়ে পাঠানো হয়েছে। সবজির মধ্যে পটল, মসুরডাল, সরষে, লঙ্কা, বেগুন, কলাই চাষে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।
স্বরূপনগরে ইছামতীর পাশাপাশি যমুনা ও পদ্মার সংস্কার
না হওয়ায় চারঘাট, সগুনা, তেপুল-মির্জাপুরের ফসল জলের নিচে। নদীর ওপারে
গোবিন্দপুর, তরণীপুর, বিথারি, গুণরাজপুর প্রভৃতি অঞ্চলে ব্যাপক
শিলাবৃষ্টিতে বহু ফসলের ক্ষতি হয়েছে। সীমান্তবর্তী বাগদার আশারু গ্রাম
পঞ্চায়েতের বাঁশঘাটা অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টিতে কাঁচা মাটির বাড়ি ভাঙলেও সম্পূর্ণ
পরিসংখ্যান এদিন পর্যন্ত পাওয়া যায়নি।
কৃষি দপ্তর সূত্রে জানানো হয়েছে,
এদিন পর্যন্ত সারা জেলার যা পরিসংখ্যান পাওয়া গেছে তা অসম্পূর্ণ । ফলে
টাকার অঙ্কে ক্ষয়-ক্ষতির পরিমাণ বলা যাচ্ছে না। গাইঘাটার শিমূলপুর,
রামচন্দ্রপুর, ঝাউডাঙা, বনগাঁর গোপালনগর এবং গাইঘাটা ব্লকে ফুল চাষের ক্ষতি
হয়েছে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন